বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়ার তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চান এহতেশামুল হাসান রুমি

লেখক: স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ১ বছর আগে

Spread the love

কুমিল্লা-৫ আসনের বিভিন্ন মসজিদ মন্দির ও গ্রামীণ মানুষের দ্বারে দ্বারে সরকারের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরছেন এহতেশামুল হাসান ভুইয়া রুমি। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্ব-স্ব আসনের প্রার্থীরা নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। এরই ধারাবাহিকতায় কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়া) আসনের প্রার্থীরাও বসে নেই। কুমিল্লা-৫ আসনে আলোচনায় রয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কুমিল্লা-৫ আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী এহতেশামুল হাসান ভুইয়া রুমি। বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া দুই উপজেলা নিয়ে কুমিল্লা-৫ নির্বাচনী এলাকা। বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকান্ডের জন্য রুমিকে নিয়ে প্রতিনিয়ত মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। সাধারণ মানুষের সাথে সম্পৃক্ত থাকায় দিন দিন তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিগত এক দশক ধরে বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। এছাড়া মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির, এতিমখানা, রাস্তা- ঘাটের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড ও ইতিবাচক বার্তা নিয়ে ধর্মীয় উপসনালয় থেকে শুরু করে গ্রামীণ সাধারণ মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে কথা বলছেন এবং মানুষকে এই সরকারের প্রয়োজনীয়তা বুঝাচ্ছেন। বিভিন্ন সময়ে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে গুজব সন্ত্রাসের মাধ্যমে যে আলোচনা ও সমালোচনা হয়ে থাকে সেসব গুজবের বিরুদ্ধে তিনি দুই উপজেলার প্রত্যেকটি সাধারণ মানুষের কাছে গুজবের বিরুদ্ধে বাস্তবসম্মত চিত্রগুলো তুলে ধরেছেন এবং প্রতিনিয়তই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সরকারের নানা উন্নয়ন চিত্র, বিরোধী দলের নানা অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া এবং শেখ পরিবারের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে আলোচনায় সর্বদা তৎপর থাকেন এহতেশামুল হাসান ভুইয়া রুমি। অন্যান্য প্রার্থীদের থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় রুমি ও তার সমর্থক গোষ্ঠী। এছাড়া তার নির্বাচনী এলাকায় পৃথক পৃথক মসজিদে প্রতি শুক্রবার জুম্মার নামাজ আদায় করেন। মাদক থেকে যুব সমাজকে দূরে রাখতে দুই উপজেলায় খেলাধুলায় তরুন সমাজকে অনুপ্রাণিত করার জন্য তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। গ্রামে গ্রামে গিয়ে খেলার সামগ্রী বিতরণ করছেন। ফুটবল-ক্রিকেট খেলার আয়োজন করছেন। এছাড়া সর্বশেষ তিনি জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে দুই উপজেলাতে ১৫০০ অসহায় মানুষকে খাবার বিতরণ করেছেন। সব মিলিয়ে মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে রুমি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। সাবেক আইনমন্ত্রী এডভোকেট আবদুল মতিন খসরুর মৃত্যুর পর এই আসনের উপ-নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন তিনি। ওই সময় বিশাল নেতাকর্মীর বহর নিয়ে মোটরসাইকেল শোডাউন করে গ্রামে গ্রামে গণসংযোগ করে আলোচনার জন্ম দেন। করোনা সংকটময় সময়ে তিনি মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে খাবার অর্থ পৌছে দিয়েছেন। এছাড়াও বিভিন্ন দুর্যোগে ও ঈদের সময় দুই উপজেলার অসহায় হতদরিদ্র পরিবারগুলোর মাঝে ঈদ সামগ্রীর ও অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন। তার বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড ও ধর্মীয় কর্মকান্ড এবং কর্মীবান্ধব বিভিন্ন কর্মকান্ডের জন্য সাধারণ মানুষজনের কাছে খসরু সাহেব পরবর্তী জনপ্রতিনিধি হিসেবে এ আসনে দলমত নির্বিশেষে রুমির একটা শক্তিশালী ইতিবাচক অবস্থানের সৃষ্টি হয়েছে বলে তার অনুসারীরা মনে করছেন।