আমার ধ্যান জ্ঞান চিন্তা ভাবনা বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার মানুষকে নিয়ে–এমএ মতিন এমবিএ

লেখক: স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ১০ মাস আগে

Spread the love

কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের বালিখাড়া গ্রামের একটি মুসলিম পরিবারে এমএ মতিন জন্মগ্রহন করেন। ছোট বেলায় গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন এবং ভরাসার বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমএ মতিন বলেন, বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ায় আমি এসএসসিতে প্রথম হয়েছিলাম। বরাবরই আমি ক্লাশের প্রথম স্থান অর্জন করে উপরের ক্লাশে উত্তীর্ণ হয়েছি। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে আমি স্টার মার্ক পেয়ে এইচএসসিতে পাস করি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ অর্নাস এবং এমবিতে ফার্ষ্ট ক্লাশ পেয়ে আমার শিক্ষা জীবন সমাপ্ত করি। দেশে এবং বিদেশে সর্বমোট আমি ১২০টি ট্রেনিং ও সেমিনারে অংশগ্রহন করি। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, নেপালসহ ৫টি দেশের ৬ বার আমি আর্ন্তজাতিক সেমিনার স্পীকার ছিলাম। বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের বিভিন্ন প্রোগ্রামে আমাকে প্রয়াত নেতা এডভোকেট আবদুল মতিন খসরু সাহেব আমাকে প্রজন্ম আলোচক হিসেবে নিয়ে যেতেন। তিনিই আমাকে এলাকার জনগনের নিকট উপস্থাপন করতেন। দীর্ঘ ২৫ বছর যাবৎ আবদুল মতিন খসরু’র হাত ধরে এবং পরবর্তীতে বর্তমান এমপি আবুল হাসেম খান ও আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আখলাক হায়দারের হাত ধরেই আমি রাজনীতির অঙ্গনে পর্দাপন করি। জনগনের প্রতিনিধি হওয়ার সাধ জেগেছে আমার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নয়, আমি আমার শ্রম ও মেধা দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছি। এর জন্য আমি মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, তিনি আমাকে তার অশেষ মেহেরবানীতে আজ প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন। আমি সামাজিক ও অর্থনৈতিক এবং শিক্ষা ক্ষেত্র সবক্ষেত্রেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছি।আমার পরিবারের জন্য যা প্রয়োজন তা আমি অর্জন করেছি। একটা মানুষ প্রতিষ্ঠিত হতে হলে একা সম্ভব নয়। দেশের অনেক মানুষের সহযোগীতার প্রয়োজন হয়। আমি মনে করি আমি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পেছনে দেশের অনেক মানুষের অবদান রয়েছে এবং বিশেষ করে আমার এলাকার মানুষদের অবধান অনেক বেশি। আমার শিক্ষকদের অবদান আছে। আমাকে দলমত নির্বিশেষে সকলেই অনেক ভালোবাসে। আমি প্রয়াত এমপি অধ্যাপক মোঃ ইউনুছ ও সাবেক আইনমন্ত্রী এডভোকেট আবদুল মতিন খসরু’র মতো মহান নেতাদের আদর ভালোবাসা ও আন্তরিকতা পেয়েছি। জনগণের সেবা করার জন্য যে মনমানসিকতা থাকা দরকার এবং শিক্ষা থাকার প্রয়োজন তা আমার মধ্যে আছে। তাই আপনি জনগণের সেবায় আত্মনিয়োগ করেন। দুই উপজেলার ছাত্রছাত্রীরা এবং তরুনরা আমাকে প্রজন্ম আলোচক হিসেবে টাইটেল দিয়েছেন। আমি যখন কথা বলি তখন ছেলে মেয়েদের লক্ষ্য করেই কথা বলি, মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা করে কথা বলি, সমাজের উন্নয়নের জন্য কথা বলি। আমার মূল বক্তব্য একটাই, আমরা ভালো মানুষ তৈরী করতে চাই। আমারতো নিজের জন্য আর কিছু চাওয়ার নেই। আমার এখন মানুষকে দেওয়ার সময় এসেছে। সেই চাওয়া থেকে আমার জনপ্রতিনিধি হওয়ার ইচ্ছা জেগেছে। জনগণের সেবা করতে হলে ক্ষমতায় যাওয়া প্রয়োজন। জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আমাকে নৌকার মার্কার প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেন, তাহলে আমি জনগনের সেবায় আত্মনিয়োগ করতে পারবো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকেই মনোনয়ন প্রদান করেন, আমরা সবাই এক হয়ে কাজ করে নৌকাকে বিজয়ী করবো ইনশাআল্লাহ। সবাই মাঠে নেমে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করে আমাদের প্রার্থীকে বিজয় করবো। আমাকে যদি মনোনয়ন দেওয়া হয়, তাহলে আমি শুধু বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া নিয়ে চিন্তা করবো না। পুরো কুমিল্লা জেলাকে মর্ডান জেলায় রূপান্তরিত করবো। এই যোগ্যতা এবং শিক্ষা আমার আছে। আমি আশাবাদী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব প্রদান করবেন। কুমিল্লার অনেক ঐতিহ্য ছিল এখন সেই ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। কুমিল্লার গোমতী নদী দুঃখ হিসেবে খ্যাত, সেই দুঃখকে আমি আনন্দে রূপান্তিত করবো। গোমতী নদীকে ঘিরে আমি একটি পর্যটন এলাকা গড়ে তুলবো এবং কুমিল্লাকে একটি পর্যটন নগরীতে পরিণত করবো ইনশাআল্লাহ।
আমার ধ্যান জ্ঞান চিন্তা ভাবনা বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার মানুষকে নিয়ে–এমএ মতিন এমবিএ
স্টাফ রিপোর্টার
কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের বালিখাড়া গ্রামের একটি মুসলিম পরিবারে এমএ মতিন জন্মগ্রহন করেন। ছোট বেলায় গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন এবং ভরাসার বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমএ মতিন বলেন, বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ায় আমি এসএসসিতে প্রথম হয়েছিলাম। বরাবরই আমি ক্লাশের প্রথম স্থান অর্জন করে উপরের ক্লাশে উত্তীর্ণ হয়েছি। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে আমি স্টার মার্ক পেয়ে এইচএসসিতে পাস করি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ অর্নাস এবং এমবিতে ফার্ষ্ট ক্লাশ পেয়ে আমার শিক্ষা জীবন সমাপ্ত করি। দেশে এবং বিদেশে সর্বমোট আমি ১২০টি ট্রেনিং ও সেমিনারে অংশগ্রহন করি। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, নেপালসহ ৫টি দেশের ৬ বার আমি আর্ন্তজাতিক সেমিনার স্পীকার ছিলাম। বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের বিভিন্ন প্রোগ্রামে আমাকে প্রয়াত নেতা এডভোকেট আবদুল মতিন খসরু সাহেব আমাকে প্রজন্ম আলোচক হিসেবে নিয়ে যেতেন। তিনিই আমাকে এলাকার জনগনের নিকট উপস্থাপন করতেন। দীর্ঘ ২৫ বছর যাবৎ আবদুল মতিন খসরু’র হাত ধরে এবং পরবর্তীতে বর্তমান এমপি আবুল হাসেম খান ও আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আখলাক হায়দারের হাত ধরেই আমি রাজনীতির অঙ্গনে পর্দাপন করি। জনগনের প্রতিনিধি হওয়ার সাধ জেগেছে আমার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নয়, আমি আমার শ্রম ও মেধা দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছি। এর জন্য আমি মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, তিনি আমাকে তার অশেষ মেহেরবানীতে আজ প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন। আমি সামাজিক ও অর্থনৈতিক এবং শিক্ষা ক্ষেত্র সবক্ষেত্রেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছি।আমার পরিবারের জন্য যা প্রয়োজন তা আমি অর্জন করেছি। একটা মানুষ প্রতিষ্ঠিত হতে হলে একা সম্ভব নয়। দেশের অনেক মানুষের সহযোগীতার প্রয়োজন হয়। আমি মনে করি আমি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পেছনে দেশের অনেক মানুষের অবদান রয়েছে এবং বিশেষ করে আমার এলাকার মানুষদের অবধান অনেক বেশি। আমার শিক্ষকদের অবদান আছে। আমাকে দলমত নির্বিশেষে সকলেই অনেক ভালোবাসে। আমি প্রয়াত এমপি অধ্যাপক মোঃ ইউনুছ ও সাবেক আইনমন্ত্রী এডভোকেট আবদুল মতিন খসরু’র মতো মহান নেতাদের আদর ভালোবাসা ও আন্তরিকতা পেয়েছি। জনগণের সেবা করার জন্য যে মনমানসিকতা থাকা দরকার এবং শিক্ষা থাকার প্রয়োজন তা আমার মধ্যে আছে। তাই আপনি জনগণের সেবায় আত্মনিয়োগ করেন। দুই উপজেলার ছাত্রছাত্রীরা এবং তরুনরা আমাকে প্রজন্ম আলোচক হিসেবে টাইটেল দিয়েছেন। আমি যখন কথা বলি তখন ছেলে মেয়েদের লক্ষ্য করেই কথা বলি, মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা করে কথা বলি, সমাজের উন্নয়নের জন্য কথা বলি। আমার মূল বক্তব্য একটাই, আমরা ভালো মানুষ তৈরী করতে চাই। আমারতো নিজের জন্য আর কিছু চাওয়ার নেই। আমার এখন মানুষকে দেওয়ার সময় এসেছে। সেই চাওয়া থেকে আমার জনপ্রতিনিধি হওয়ার ইচ্ছা জেগেছে। জনগণের সেবা করতে হলে ক্ষমতায় যাওয়া প্রয়োজন। জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আমাকে নৌকার মার্কার প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেন, তাহলে আমি জনগনের সেবায় আত্মনিয়োগ করতে পারবো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকেই মনোনয়ন প্রদান করেন, আমরা সবাই এক হয়ে কাজ করে নৌকাকে বিজয়ী করবো ইনশাআল্লাহ। সবাই মাঠে নেমে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করে আমাদের প্রার্থীকে বিজয় করবো। আমাকে যদি মনোনয়ন দেওয়া হয়, তাহলে আমি শুধু বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া নিয়ে চিন্তা করবো না। পুরো কুমিল্লা জেলাকে মর্ডান জেলায় রূপান্তরিত করবো। এই যোগ্যতা এবং শিক্ষা আমার আছে। আমি আশাবাদী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব প্রদান করবেন। কুমিল্লার অনেক ঐতিহ্য ছিল এখন সেই ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। কুমিল্লার গোমতী নদী দুঃখ হিসেবে খ্যাত, সেই দুঃখকে আমি আনন্দে রূপান্তিত করবো। গোমতী নদীকে ঘিরে আমি একটি পর্যটন এলাকা গড়ে তুলবো এবং কুমিল্লাকে একটি পর্যটন নগরীতে পরিণত করবো ইনশাআল্লাহ।

  • বুড়িচং
  • ব্রাহ্মণপাড়া